কোয়েল ফার্ম বিডিঃ
কোয়েল পালন করলে অসুবিধার চেয়ে
সুবিধার পরিমাণ বেশি। পরবর্তীতে
কোয়েল পালনের বিভিন্ন সুবিধাসমূহ
উল্লেখ করা হলো।
(১) সাধারণত একটি ভাল জাতের
কোয়েল বছরে ২৫০ থেকে ৩০০টি ডিম
প্রদানে সক্ষম হয়ে থাকে। এই
ডিমগুলোর প্রায় প্রতিটি থেকেই
বাচ্চা পাওয়া যায়। এই বাচ্চা
পরবর্তীর ৬ থেকে ৭ সপ্তাহের মধ্যেই
খাওয়া বা বিক্রির উপযোগী হয়।
পাশাপাশি এই বয়সে তারা ডিম
দেয়া শুরু করতে পারে।
(২) অত্যন্ত কম পুজি নিয়ে কোয়েলের
খামার তৈরি করা যায়। কোয়েল
পালন করতে বিশেষ কোন জায়গা বা
বিশেষ কোন থাকার স্থান নির্বাচন
করতে হয় না।
(৩) কোয়েলের আকার ক্ষুদ্র বলে এদের
লালন পালনের জন্য বিস্তৃত জায়গা
প্রয়োজন হয় না। ছোট আকারের একটি
খাচাতেই কোয়েল পালন করা যায়।
একটি প্রমাণ সাইজের মুরগির জন্য যে
পরিমাণ জায়গা প্রয়োজন হয়। সেই একই
জায়গা কমপক্ষে ১২টি কোয়েল পালন
করা যায়।
(৪) রোগ ব্যাধির দিকে থেকে
কোয়েল খুবই লাভজনক বিনিয়োগ।
কারণ, কোয়েলের রোগ ব্যাধি প্রায় হয়
না বললেই চলে। যেহেতু কোয়েলের
রোগ ব্যাধি কম হয় সুতরাং এদের জন্য
বাড়তি চিকিৎসা ব্যবস্থার তেমন
প্রয়োজন হয় না।
(৫) খুবই অল্প সময়ের মধ্যে একটি বাচ্চা
কোয়েল ডিম দিয়ে থাকে। সাধারণত
৬ থেকে ৭ সপ্তাহ বয়সেই একটি কোয়েল
ডিম প্রদান করে থাকে। এদের ডিম খুব
সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। পুষ্টিমানের দিক
থেকে মুরগির ডিমের সাথে তা
তুলনীয়।
(৬) কোয়েলের জন্য বিশেষ কোন
খাবার সরবরাহ করতে হয় না। এদের
খাদ্য চাহিদা কম অথচ, শারীরিক বাড়
খুব বেশি। এরা খুব দ্রুত বাড়তে পারে।
দিনে ২০ থেকে ৩০ গ্রাম খাবার
দিলেই এরা এদের শারীরিক ঘাটতি
পুষিয়ে নিতে পারে।
(৭) একটি পরিণত বয়সের কোয়েল বছরে
২৫০ থেকে ৩০০টি ডিম প্রদান করতে
পারে। সেই হিসেবে একটি
কোয়েলের পেছনে যে টাকা
বিনিয়োগ করা হয় সেই টাকা অল্প
কিছুদিনের মধ্যেই লাভসহ ফেরত
পাওয়া যায়।
(৮) কোয়েলের ডিম থেকে সর্বোচ্চ ২০
দিনের মধ্যেই বাচ্চা ফুটে বের হয়। এই
বাচ্চা পরিণত কোয়েলে রূপান্তরিত
হতে সময় লাগে ৬ থেকে ৭ সপ্তাহ।
(৯) কোযেলের মাংসে চর্বির পরিমাণ
খুব কম বলে যে কোন রোগীর পথ্য
হিসেবে কোয়েলের মাংস ব্যবহৃত হতে
পারে। কোয়েলের ডিম পর্যাপ্ত পুষ্টির
চাহিদাও মেটাতে পারে। এই কারনে
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কোয়েল পালন
অত্যন্ত লাভজনক পদ্বতি।
কোয়েল পালন করলে অসুবিধার চেয়ে
সুবিধার পরিমাণ বেশি। পরবর্তীতে
কোয়েল পালনের বিভিন্ন সুবিধাসমূহ
উল্লেখ করা হলো।
(১) সাধারণত একটি ভাল জাতের
কোয়েল বছরে ২৫০ থেকে ৩০০টি ডিম
প্রদানে সক্ষম হয়ে থাকে। এই
ডিমগুলোর প্রায় প্রতিটি থেকেই
বাচ্চা পাওয়া যায়। এই বাচ্চা
পরবর্তীর ৬ থেকে ৭ সপ্তাহের মধ্যেই
খাওয়া বা বিক্রির উপযোগী হয়।
পাশাপাশি এই বয়সে তারা ডিম
দেয়া শুরু করতে পারে।
(২) অত্যন্ত কম পুজি নিয়ে কোয়েলের
খামার তৈরি করা যায়। কোয়েল
পালন করতে বিশেষ কোন জায়গা বা
বিশেষ কোন থাকার স্থান নির্বাচন
করতে হয় না।
(৩) কোয়েলের আকার ক্ষুদ্র বলে এদের
লালন পালনের জন্য বিস্তৃত জায়গা
প্রয়োজন হয় না। ছোট আকারের একটি
খাচাতেই কোয়েল পালন করা যায়।
একটি প্রমাণ সাইজের মুরগির জন্য যে
পরিমাণ জায়গা প্রয়োজন হয়। সেই একই
জায়গা কমপক্ষে ১২টি কোয়েল পালন
করা যায়।
(৪) রোগ ব্যাধির দিকে থেকে
কোয়েল খুবই লাভজনক বিনিয়োগ।
কারণ, কোয়েলের রোগ ব্যাধি প্রায় হয়
না বললেই চলে। যেহেতু কোয়েলের
রোগ ব্যাধি কম হয় সুতরাং এদের জন্য
বাড়তি চিকিৎসা ব্যবস্থার তেমন
প্রয়োজন হয় না।
(৫) খুবই অল্প সময়ের মধ্যে একটি বাচ্চা
কোয়েল ডিম দিয়ে থাকে। সাধারণত
৬ থেকে ৭ সপ্তাহ বয়সেই একটি কোয়েল
ডিম প্রদান করে থাকে। এদের ডিম খুব
সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। পুষ্টিমানের দিক
থেকে মুরগির ডিমের সাথে তা
তুলনীয়।
(৬) কোয়েলের জন্য বিশেষ কোন
খাবার সরবরাহ করতে হয় না। এদের
খাদ্য চাহিদা কম অথচ, শারীরিক বাড়
খুব বেশি। এরা খুব দ্রুত বাড়তে পারে।
দিনে ২০ থেকে ৩০ গ্রাম খাবার
দিলেই এরা এদের শারীরিক ঘাটতি
পুষিয়ে নিতে পারে।
(৭) একটি পরিণত বয়সের কোয়েল বছরে
২৫০ থেকে ৩০০টি ডিম প্রদান করতে
পারে। সেই হিসেবে একটি
কোয়েলের পেছনে যে টাকা
বিনিয়োগ করা হয় সেই টাকা অল্প
কিছুদিনের মধ্যেই লাভসহ ফেরত
পাওয়া যায়।
(৮) কোয়েলের ডিম থেকে সর্বোচ্চ ২০
দিনের মধ্যেই বাচ্চা ফুটে বের হয়। এই
বাচ্চা পরিণত কোয়েলে রূপান্তরিত
হতে সময় লাগে ৬ থেকে ৭ সপ্তাহ।
(৯) কোযেলের মাংসে চর্বির পরিমাণ
খুব কম বলে যে কোন রোগীর পথ্য
হিসেবে কোয়েলের মাংস ব্যবহৃত হতে
পারে। কোয়েলের ডিম পর্যাপ্ত পুষ্টির
চাহিদাও মেটাতে পারে। এই কারনে
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কোয়েল পালন
অত্যন্ত লাভজনক পদ্বতি।
Post a Comment
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.