আলোক ব্যবস্থাপনাঃ
কাঙ্খিত ডিম
উৎপাদন এবং ডিমের উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য
দৈনিক ১৪-১৮ ঘন্টা আলো প্রদান করা
প্রয়োজন। শরৎকাল এবং শীতকালে
দিনের আলোক দৈর্ঘ্য কম থাকে তাই
কৃত্রিম আলোর ব্যবস্থা করা হয় । পুং
কোয়েল, যেগুলো প্রজনন কাজে এবং
শুধুমাত্র মাংস উৎপাদনের জন্য ব্যবহার
করা হয় সেগুলোর জন্য দৈনিক ৮ ঘন্টা
আলোকই যথেষ্ট। প্রাকৃতিক আলোর
সাথে কৃত্রিম আলোর সমন্বয় করে নিম্ন
সারণী মোতাবেক আলো দিলে
কাঙ্খিত ডিম উৎপাদন সম্ভব।
বয়স অনুযায়ী প্রয়োজনীয় আলোর
ব্যবস্থাপনা
পুষ্টিঃ
বাচ্চা, বাড়ন্ত অথবা প্রজনন কাজে
ব্যবহৃত কোয়েলের স্ট্যান্ডার্ড রেশন
বাজারে সহজলভ্য নয়। কোয়েলের
রেশনকে তিনভাগে ভাগ করা যায়।
যথাঃ স্টার্টার (০-৩ সপ্তাহ), বাড়ন্ত
(৪-৫ সপ্তাহ) এবং লেয়ার বা ব্রিডার
(৬ সপ্তাহ পর্যন্ত কোয়েলের
প্রতিকেজি খাবারে ২৭% প্রোটিন
এবং ২৮০০ কিলো ক্যালরী বিপাকীয়
শক্তি)। বাড়ন্ত কোয়েলে প্রতি কেজি
খাবারে ২৩% প্রোটিন এবং ২৭০০
কিলোক্যালোরী বিপাকীয় শক্তি
এবং লেয়ার কোয়েলের প্রতিকেজি
খাবারে ২২-২৪% প্রোটিন এবং ২৭০০
কিলোক্যালোরী বিপাকীয় শক্তিতে
ভাল ফল পাওয়া যায়। ডিম পাড়া
কোয়েলে প্রতি কেজি খাবারে
২.৫-৩.০% ক্যালসিয়াম থাকতে হবে।
তবে গরমের সময় ডিমের উৎপাদন সঠিক
রাখার জন্য ৩.৫% ক্যালসিয়াম এর
প্রয়োজন হয়।
কাঙ্খিত ডিম
উৎপাদন এবং ডিমের উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য
দৈনিক ১৪-১৮ ঘন্টা আলো প্রদান করা
প্রয়োজন। শরৎকাল এবং শীতকালে
দিনের আলোক দৈর্ঘ্য কম থাকে তাই
কৃত্রিম আলোর ব্যবস্থা করা হয় । পুং
কোয়েল, যেগুলো প্রজনন কাজে এবং
শুধুমাত্র মাংস উৎপাদনের জন্য ব্যবহার
করা হয় সেগুলোর জন্য দৈনিক ৮ ঘন্টা
আলোকই যথেষ্ট। প্রাকৃতিক আলোর
সাথে কৃত্রিম আলোর সমন্বয় করে নিম্ন
সারণী মোতাবেক আলো দিলে
কাঙ্খিত ডিম উৎপাদন সম্ভব।
বয়স অনুযায়ী প্রয়োজনীয় আলোর
ব্যবস্থাপনা
পুষ্টিঃ
বাচ্চা, বাড়ন্ত অথবা প্রজনন কাজে
ব্যবহৃত কোয়েলের স্ট্যান্ডার্ড রেশন
বাজারে সহজলভ্য নয়। কোয়েলের
রেশনকে তিনভাগে ভাগ করা যায়।
যথাঃ স্টার্টার (০-৩ সপ্তাহ), বাড়ন্ত
(৪-৫ সপ্তাহ) এবং লেয়ার বা ব্রিডার
(৬ সপ্তাহ পর্যন্ত কোয়েলের
প্রতিকেজি খাবারে ২৭% প্রোটিন
এবং ২৮০০ কিলো ক্যালরী বিপাকীয়
শক্তি)। বাড়ন্ত কোয়েলে প্রতি কেজি
খাবারে ২৩% প্রোটিন এবং ২৭০০
কিলোক্যালোরী বিপাকীয় শক্তি
এবং লেয়ার কোয়েলের প্রতিকেজি
খাবারে ২২-২৪% প্রোটিন এবং ২৭০০
কিলোক্যালোরী বিপাকীয় শক্তিতে
ভাল ফল পাওয়া যায়। ডিম পাড়া
কোয়েলে প্রতি কেজি খাবারে
২.৫-৩.০% ক্যালসিয়াম থাকতে হবে।
তবে গরমের সময় ডিমের উৎপাদন সঠিক
রাখার জন্য ৩.৫% ক্যালসিয়াম এর
প্রয়োজন হয়।
Post a Comment
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.