কোয়েল ফার্ম বিডিঃ
কোয়েলের থাকার জায়গা বা
বাসস্থান কোয়েলের থাকার জন্য হাঁস
মুরগির মতো বিশেষ কোন ব্যবস্থা
নিতে হয় না। তবে অন্য সব গৃহপালিত পশু
পাখির মতো তাদের বাস্থান যাতে
পর্যাপ্ত আলো বাতাসের মধ্যে থাকে
সেদিকে লক্ষ্য রাখা বিশেষ প্রয়োজন।
লিটার বা খাঁচায় কোয়েল পালন করা
সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত। একটি খাঁচার ওপর
আরেকটি খাচা এভাবে
মোটামুটিভাবে অল্প জায়গাতে
অনেকগুলো খাচা স্থাপন করে কোয়েল
পালন করা যায়। মোটামুটিভাবে ১৩০
থেকে ১৫০ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্য, ৬০
থেকে ১০০ সিন্টিমিটার প্রস্থ এবং ২৫
থেকে ৪০ সেন্টিমিটার উচ্চতা
বিশিষ্ট একটি খাচায় কমপক্ষে ৬০
থেকে ১০০টি কোয়েল পালন করা যায়।
তবে কোয়েলের খাচায় ব্যবহৃত জালের
ফাকগুলো একটু ঘন হতে হবে। যাতে করে
কোয়েলের মুখ বা গলা সেই ফাক
দিয়ে বাইরে বেরিয়ে না আসে।
সর্বোপরি বাচ্চা রাখার খাচাসহ
পরিনত বয়সের কোয়েলের
খাঁচাগুলোতে যেন ইদুর, ছুচো ইত্যাদি
না ঢুকতে পারে-সেদিকে লক্ষ্য রেখে
খাঁচার ফাঁক তৈরি করতে হবে।
কোয়েলের জন্য খাবার এবং পানির
সুব্যবস্থা তার খাঁচাতেই রাখতে হবে।
তবে লক্ষ্য রাখতে হবে-পানি খাবার
বা রাখার পাত্র উল্টে যেন
কোয়েলের গা ভিজে না যায়।
ঘরের যেখানে পর্যাপ্ত আরো
বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে-সেখানে
কোয়েলের খাঁচা রাখা যেতে
পারে । তবে লক্ষ্য রাখতে হবে-বৃষ্টির
পানি বা অন্য কোন তরলপদার্থ দ্বারা
কোয়েলের খাঁচা ভিজে না যায়।
ভেজা স্থান কোয়েলের স্বাস্থ্যের
জন্য মারাত্নক হুমকিস্বরূপ । খাবার পাত্র
এবং পানি রাখার পাত্রগুলো মুরগির
খামারের মতোই হবে-তবে সেগুলো
আকারে ছোট হলেও অসুবিধা নেই।
কোয়েলের বাচ্চা পালনের সময় একটি
অতিরিক্ত যত্নের প্রয়োজন হয়। এই সময়
বাচ্চাকে ব্রুডিং এর ব্যবস্থা করতে হয়।
বাচ্চার বয়স ১৪ থেকে ২১ দিন পর্যন্ত
কৃত্রিম উত্তাপের মাধ্যমে এই ব্রুডিং
এর ব্যবস্থা করতে হয়। কারণ, ডিম থেকে
ফোটার পর বাচ্চা উক্ত সময় পর্যন্ত খুবই
স্পর্শকাতর এবং দুর্বল থাকে। এই সময়
তাদেরকে প্রয়োজনীয় ক্যালোরিযুক্ত
খাবারও প্রদান করতে হয়। তা না হলে
সদ্যজাত বাচ্চা ক্যালোরির অভাবে
শরীর ঠান্ডা হয়ে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়তে
পারে।
সাধারণভাবে বাচ্চা ফুটলে
সেগুলোকে আলাদা খাঁচায়
স্থানান্তর করা উচিত। কারণ, তাহেল
বাচ্চার জন্য প্রয়োজনীয় ব্রুডিং এর
ব্যবস্থা করা সম্ভবপর হয়ে থাকে। মুরগির
বাচ্চার মতো একই পদ্ধতিতে
কোয়েলের বাচ্চাকে ব্রুডিং বা
কৃত্রিম তাপ প্রদান করার প্রয়োজন হয়ে
থাকে। বড়ো আকারের কোয়েলের
খামারে বাচ্চা রাখার জন্য আলাদা
ব্রুডার খাঁচা তৈরি করা হয়ে থাকে।
যাতে করে বাচ্চা ডিম ফুটে বের হবার
প্রায় সাথে সাথে সেই খাঁচায়
বাচ্চা স্থানান্তর করা যায়।
মোটামুটিভাবে কোয়েল পালনের
জন্য এই ধরণের বাড়তি যত্ন আর বাসস্থান
প্রয়োজন হয়। তবে হিসেব করে দেখা
গেছে ১০০টি মুরগির জন্য যে ধরনের
ব্যাপক বাসস্থানের প্রয়োজন হয়-সেই
ধরনের জায়গায় কমপক্ষে ১০০০ থেকে
১২০০ কোয়েল পালন করা সম্ভবপর হয়ে
থাকে।
কোয়েলের থাকার জায়গা বা
বাসস্থান কোয়েলের থাকার জন্য হাঁস
মুরগির মতো বিশেষ কোন ব্যবস্থা
নিতে হয় না। তবে অন্য সব গৃহপালিত পশু
পাখির মতো তাদের বাস্থান যাতে
পর্যাপ্ত আলো বাতাসের মধ্যে থাকে
সেদিকে লক্ষ্য রাখা বিশেষ প্রয়োজন।
লিটার বা খাঁচায় কোয়েল পালন করা
সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত। একটি খাঁচার ওপর
আরেকটি খাচা এভাবে
মোটামুটিভাবে অল্প জায়গাতে
অনেকগুলো খাচা স্থাপন করে কোয়েল
পালন করা যায়। মোটামুটিভাবে ১৩০
থেকে ১৫০ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্য, ৬০
থেকে ১০০ সিন্টিমিটার প্রস্থ এবং ২৫
থেকে ৪০ সেন্টিমিটার উচ্চতা
বিশিষ্ট একটি খাচায় কমপক্ষে ৬০
থেকে ১০০টি কোয়েল পালন করা যায়।
তবে কোয়েলের খাচায় ব্যবহৃত জালের
ফাকগুলো একটু ঘন হতে হবে। যাতে করে
কোয়েলের মুখ বা গলা সেই ফাক
দিয়ে বাইরে বেরিয়ে না আসে।
সর্বোপরি বাচ্চা রাখার খাচাসহ
পরিনত বয়সের কোয়েলের
খাঁচাগুলোতে যেন ইদুর, ছুচো ইত্যাদি
না ঢুকতে পারে-সেদিকে লক্ষ্য রেখে
খাঁচার ফাঁক তৈরি করতে হবে।
কোয়েলের জন্য খাবার এবং পানির
সুব্যবস্থা তার খাঁচাতেই রাখতে হবে।
তবে লক্ষ্য রাখতে হবে-পানি খাবার
বা রাখার পাত্র উল্টে যেন
কোয়েলের গা ভিজে না যায়।
ঘরের যেখানে পর্যাপ্ত আরো
বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে-সেখানে
কোয়েলের খাঁচা রাখা যেতে
পারে । তবে লক্ষ্য রাখতে হবে-বৃষ্টির
পানি বা অন্য কোন তরলপদার্থ দ্বারা
কোয়েলের খাঁচা ভিজে না যায়।
ভেজা স্থান কোয়েলের স্বাস্থ্যের
জন্য মারাত্নক হুমকিস্বরূপ । খাবার পাত্র
এবং পানি রাখার পাত্রগুলো মুরগির
খামারের মতোই হবে-তবে সেগুলো
আকারে ছোট হলেও অসুবিধা নেই।
কোয়েলের বাচ্চা পালনের সময় একটি
অতিরিক্ত যত্নের প্রয়োজন হয়। এই সময়
বাচ্চাকে ব্রুডিং এর ব্যবস্থা করতে হয়।
বাচ্চার বয়স ১৪ থেকে ২১ দিন পর্যন্ত
কৃত্রিম উত্তাপের মাধ্যমে এই ব্রুডিং
এর ব্যবস্থা করতে হয়। কারণ, ডিম থেকে
ফোটার পর বাচ্চা উক্ত সময় পর্যন্ত খুবই
স্পর্শকাতর এবং দুর্বল থাকে। এই সময়
তাদেরকে প্রয়োজনীয় ক্যালোরিযুক্ত
খাবারও প্রদান করতে হয়। তা না হলে
সদ্যজাত বাচ্চা ক্যালোরির অভাবে
শরীর ঠান্ডা হয়ে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়তে
পারে।
সাধারণভাবে বাচ্চা ফুটলে
সেগুলোকে আলাদা খাঁচায়
স্থানান্তর করা উচিত। কারণ, তাহেল
বাচ্চার জন্য প্রয়োজনীয় ব্রুডিং এর
ব্যবস্থা করা সম্ভবপর হয়ে থাকে। মুরগির
বাচ্চার মতো একই পদ্ধতিতে
কোয়েলের বাচ্চাকে ব্রুডিং বা
কৃত্রিম তাপ প্রদান করার প্রয়োজন হয়ে
থাকে। বড়ো আকারের কোয়েলের
খামারে বাচ্চা রাখার জন্য আলাদা
ব্রুডার খাঁচা তৈরি করা হয়ে থাকে।
যাতে করে বাচ্চা ডিম ফুটে বের হবার
প্রায় সাথে সাথে সেই খাঁচায়
বাচ্চা স্থানান্তর করা যায়।
মোটামুটিভাবে কোয়েল পালনের
জন্য এই ধরণের বাড়তি যত্ন আর বাসস্থান
প্রয়োজন হয়। তবে হিসেব করে দেখা
গেছে ১০০টি মুরগির জন্য যে ধরনের
ব্যাপক বাসস্থানের প্রয়োজন হয়-সেই
ধরনের জায়গায় কমপক্ষে ১০০০ থেকে
১২০০ কোয়েল পালন করা সম্ভবপর হয়ে
থাকে।
Post a Comment